***নিরাময় হোমিও কেয়ার *




***নিরাময় হোমিও কেয়ার ***

আজমেরি বাস কাউন্টারের দক্ষিণ পাশে সিঙ্গার শো-রুমের উপরে,
শাহীন সুপার মার্কেট এর (৩য় তলা),কোনাবাড়ী, গাজীপুর
মোবাইলঃ ০১৭৬৪- ২৯ ৭০ ৯৯

যৌন , চর্ম , হাপানী, অর্শ্ব-গেজ , সিফিলিস ,গণোরিয়া , টিউমার, নাক কান গলা , এ্যানিমিয়া বা রক্তস্বল্পতা , লিভার সিরোসিস হাইপার টেনশন , কটিবাত ,গেটে বাত , টেরা দৃষ্টি , হিষ্টেরিয়া , অন্ডকোষ বৃদ্ধি , পদ্মা কাটা , হাত পা জ্বালা পোড়া , মেছতা ব্রণ , মেদভূড়ী মহিলাদের গোপন সমস্যা সহ মাথার চাদি গরম থাকা , জরায়ূ টিউমার ,লিকোরিয়া জরায়ু বের হয়ে আসা , অনিয়মিত মাসিক , বাত ব্যথা বন্ধাত্ব , ডায়াবেটিস, হার্ণিয়া জন্ডিস,HBs(Ag)+ve,VDRL-Reactive,বৈকালিন জ্বর , রাত্রীকালীন জ্বর , শিশুদের যেকোনো ধরনের সমস্যা , প্যারালাইসিস, অবসতা , ঘন ঘন প্রস্রাব, যেকোনো ধরনের একজিমা , চুলকানী , ঘা যুক্ত পুজ পড়া সাইনোসাইটিস, পিত্তপাথরী , মূত্রপাথরী, গ্যাস্টিক আলসার বাতজ্বর , কিডনি, লিভার, পাইলস, পুরুষদের যৌন সংক্রান্ত ও স্ত্রীরোগসমূহের হোমিওপ্যাথি চিকিত্সায় বিশেষ পারদর্শী। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন, সফল Niramoy Homeo Care চিকিত্সা গ্রহণ করুন, যা আপনার সকল জটিল শারীরিক সমস্যা সমূহকে মূল থেকে নির্মূল করে আপনাকে পুরোপুরি সুস্থ করে তুলবে ইনশাল্লাহ।



কানের ভিতরে শব্দের (Tinnitus) চিকিৎসা

কানের ভিতরে শব্দের (Tinnitus) চিকিৎসা


কানের ভিতরে শব্দ (Tinnitus):

কানের সমস্যা – কানের ভেতর সব সময় শাঁ শাঁ শব্দ


বাহিরের স্বাভাবিক শব্দ ছাড়া কানের ভিতরে নিজ থেকে শব্দ অনুভূত হওয়াকে  Tinnitus বা কানের ভিতরে শব্দ বলে। হোমিওপ্যাথি মতে কানের ভিতরে প্রায় ১১০০ লক্ষণের শব্দ হতে পারে।
কারো শব্দ হঠাৎ করে আসে, অনেক সময় চলেও যায়। কারোটা স্থায়ীভাবে থেকে যায়। রোগটি অত্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক, ব্যথিত জন ছাড়া অন্যের পক্ষে এ রোগের যন্ত্রণা উপলব্ধি করা প্রায় অসম্ভব।

কানের ভিতরে শব্দের কারনঃ

  • কানে খৈল জমা।
  • বহিঃকর্ণে কোন বস্তু আটকে যাওয়া
  • মধ্যঃকর্ণে কফ জমা
  • কানের পর্দা ফাটা
  • কানে প্রদাহ
  • মধ্যঃকর্ণের অস্থির নড়াচড়া
  • অন্তঃকর্ণের চাপ বৃদ্ধি
  • শ্রবণসংক্রান্ত স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া
  • কানের জন্য ক্ষতিকর ওষুধ দীর্ঘদিন সেবন ও ব্যাবহার
  • বার্ধক্যজনিত কারণে ৬০ বছরের বেশি বয়সে রক্তশূন্যতা, দীর্ঘদিনের উচ্চ রক্তচাপ, মানসিক অস্থিরতা, ভাইরাস সংক্রমণ ইত্যাদি।

সাবধানতা:

  • ময়লা, ধারালো ও শক্ত কিছু দিয়ে কখনোই কান পরিষ্কার করা যাবেনা।
  • সর্দি লাগে বা কানে প্রদাহ হয় এমন পরিবেষ এড়িয়ে চলতে হবে।
  • কানের ভিতরে হালকা তৈলাক্ত অবস্থা থাকা স্বাভাবিক তাই এগোল পরিষ্কার করা যাবেনা।
  • কানে প্রদাহের প্রাথমিক অবস্থায় হোমিও চিকিৎসা নিয়ে সম্পূর্ণ আরোগ্য হতে হবে।
সমস্যা: আমার মায়ের বয়স ৫০ বছর। তিনি একজন গৃহিণী। তিন বছর ধরে তিনি কানের সমস্যায় ভুগছেন। কানের ভেতর সব সময় শাঁ শাঁ শব্দ শুনতে পান। মাঝেমধ্যে এত শব্দ করে যে তাঁর মাথা ধরে যায়। নাক, কান, গলা বিভাগের কয়েকজন বিশেষজ্ঞ তাঁর চিকিৎসা করেছেন, কিন্তু তেমন কোনো উপকার পাননি। চিকিৎসকেরা বলেছিলেন, এটি তেমন কোনো সমস্যা নয়। কানের কয়েকটি পরীক্ষা করানো হলেও কোনো সমস্যা পাওয়া যায়নি। কিন্তু এখন আমার মায়ের এ সমস্যা আগের চেয়ে বৃদ্ধি পেয়েছে। রাতে ঘুমাতে অসুবিধা হচ্ছে। আমার মা কী ধরনের সমস্যায় ভুগছেন? কীভাবে এর সমাধান হতে পারে?
সাদিক, হোসেনপুর।
সমাধান: আপনার মায়ের কানের মধ্যে যে শব্দ হয়, এটা এক ধরনের উপসর্গ, কোনো রোগ নয়। চিকিৎসাবিজ্ঞানে আমরা একে টিনিটাস বলি। এটা কখনো কানের রোগের সঙ্গে, আবার কখনো শরীরের অন্য সমস্যার জন্য দেখা দিতে পারে। ৫০ বছর পর সাধারণত বয়সজনিত বধিরতা, উচ্চ শব্দজনিত বধিরতা, ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, অটোস্কেলেরোসিস ও মেনিয়াজ রোগের কারণে এমনটা হতে পারে। আর কানবর্হিভূত রোগের মধ্যে এনিমিয়া, থাইরয়েডের সমস্যা, স্নায়ুরোগ, হতাশা ও দুশ্চিন্তায় এমন উপসর্গ দেখা দিতে পারে। আপনার মায়ের কানের অডিও মেট্রি বা শ্রবণমাত্রা পরিমাপ করা প্রয়োজন। কানে যদি শ্রবণমাত্রা কম থাকে, তাহলে কানের রোগ আছে বলে মনে করা যাবে। অনেক সময় কিছু ওষুধের সাহায্যে টিনিটাস ভালো হয়; আবার টিনিটাস মাসকার ব্যবহার করলেও উপশম পাওয়া যেতে পারে। 

চিকিৎসা:
হোমিওপ্যাথি পদ্ধতিতে এ রোগের সফল, কার্যকরী ও স্থায়ী চিকিৎসা রয়েছে। রোগকে মূল থেকে সম্পূর্ণরূপে আরোগ্য করা হোমিওপ্যাথির বলিষ্ঠ দাবি।

৮টি কঠিন রোগ থেকে মুক্তি দেবে ইসুবগুলের ভুষি

৮টি কঠিন রোগ থেকে মুক্তি দেবে ইসুবগুলের ভুষি

ইসুবগুলের ভুষি মানব দেহের জন্য অনেক উপকারি। ইসুবগুলের ভুষি যে সব রোগের দূরীকরণে সাহায্য করে তার মধ্যে আছে: কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীকরণে, ডায়রিয়া প্রতিরোধে, অ্যাসিডিটি প্রতিরোধে, ওজন কমাতে, হজমক্রিয়ার উন্নতিতে, হৃদস্বাস্থ্যের সুস্থতায়, পাইলস প্রতিরোধে, ডায়াবেটিস প্রতিরোধে ইত্যাদি সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।

ইসবগুল বা বাংলাদেশ, ভারত সহ অনেক দেশেই এটি বেশ পরিচিত।এটি আভ্যন্তরীণ পাচন তন্ত্রের সমস্যার ঘরোয়া চিকিৎসা ও প্রতিকারের জন্য বেশ উপকারী।তবে এই সাদা ভুষিটির উপকারিতা শুধুমাত্র হজমতন্ত্রের মাঝেই সীমিত নয়। এর অনেক ধরনের উপকারিতা রয়েছে। চলুন তাহলে একে একে জেনে নিই ইসবগুলের উপকারিতা-

  • কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীকরণে
ইসবগুলে থাকে কিছু অদ্রবণীয় ও দ্রবণীয় খাদ্যআঁশের চমৎকার সংমিশ্রণ যা কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য খুব ভালো ঘরোয়া উপায় হিসেবে কাজ করে।এটি পাকস্থলীতে গিয়ে ফুলে ভেতরের সব বর্জ্য পদার্থ বাইরে বের করে দিতে সাহায্য করে।
প্রাকৃতিকভাবে জলগ্রাহী হওয়ার কারনে পরিপাকতন্ত্র থেকে পানি গ্রহণ করে মলের ঘনত্বকে বাড়িয়ে দিয়ে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে ২ চামচ ইসবগুল এক গ্লাস কুসুম গরম দুধের সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন ঘুমাতে যাবার আগে পান করে নিন।
ডায়রিয়া প্রতিরোধে

যদিও শুনলে অবাক লাগে, ইসবগুল একই সাথে ডায়রিয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্য দুটিই প্রতিরোধ করতে সক্ষম। ডায়রিয়া প্রতিরোধে ইসবগুল দইয়ের সাথে মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়।কারন দইয়ে থাকা প্রোবায়োটিক পাকস্থলীর ইনফেকশন সারায় এবং ইসবগুল তরল মলকে শক্ত করতে সাহায্য করে খুব কম সময়ের মাঝে ডায়রিয়া ভালো করতে পারে।
ডায়রিয়া প্রতিরোধে ২ চামচ ইসবগুল ৩ চামচ টাটকা দইয়ের সাথে মিশিয়ে খাবার পর খেতে হবে। এভাবে দিনে ২ বার খেলে বেশ কার্যকরী ফলাফল পাওয়া সম্ভব।
অ্যাসিডিটি প্রতিরোধে

বেশির ভাগ মানুষেরই অ্যাসিডিটির সমস্যা থাকে আর ইসবগুল হতে পারে এই অবস্থার ঘরোয়া প্রতিকার।ইসগুল খেলে তা পাকস্থলীর ভেতরের দেয়ালে একটা প্রতিরক্ষা মূলক স্তর তৈরি করে যা অ্যাসিডিটির বার্ন থেকে পাকস্থলীকে রক্ষা করে। এছাড়া এটি সঠিক হজমের জন্য এবং পাকস্থলীর বিভিন্ন এসিড নিঃসরণে সাহায্য করে।
ইসবগুল অ্যাসিডিটিতে আক্রান্ত হওয়ার সময়টা কমিয়ে আনে। প্রতিবার খাবার পর ২ চামচ ইসবগুল আধা গ্লাস ঠাণ্ডা দুধে মিশিয়ে পান করুন। এটি পাকস্থলীতে অত্যাধিক এসিড উৎপাদন কমাতে সাহায্য করে অ্যাসিডিটির মাত্রা কমায়।
ওজন কমাতে

ওজন কমানোর উদ্দেশ্যকে সফল করতে ইসবগুল হচ্ছে উত্তম হাতিয়ার। এটি খেলে বেশ লম্বা সময় পেট ভরা থাকার অনুভূতি দেয় এবং ফ্যাটি খাবার খাওয়ার ইচ্ছাকে কমায়। এছাড়াও ইসবগুল কোলন পরিষ্কারক হিসেবেও পরিচিত।এটি পাকস্থলী থেকে বর্জ্য পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে, হজম প্রক্রিয়াকে আরো বেশি কার্যকর করে স্বাস্থ্যবান থাকতে সাহায্য করে।
হজমক্রিয়ার উন্নতিতে
ভেষজ শাস্ত্র অনুযায়ী এটি পাকস্থলীর দেয়ালে যেসব বর্জ্য পদার্থ থাকে তা পরিষ্কার করতে সাহায্য করে যা অন্যান্য হজমজনিত সমস্যাও দূর করে। কুসুম গরম পানিতে ২ চামচ ইসবগুল ও সামান্য লেবুর রস মিশিয়ে নিয়ে ভাত খাবার ঠিক আগে খেতে হবে। সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে খেলেও তা ওজন কমাতে সাহায্য করবে।
দ্রবণীয় ও অদ্রবণীয় খাদ্যআঁশে ভরপুর ইসবগুল হজম প্রক্রিয়াকে সঠিক অবস্থায় রাখতে সাহায্য করে।এটি শুধু পাকস্থলী পরিষ্কার রাখতেই সাহায্য করে না এটি পাকস্থলীর ভেতরের খাবারের চলাচলেও এবং পাকস্থলীর বর্জ্য পদার্থ নিষ্কাশনেও সাহায্য করে।তাই হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করতে নিয়মিতভাবে ইসবগুল খেতে পারেন।
এছাড়া মাঠা বা ঘোলের সাথে ইসবগুল মিশিয়ে খেতে পারেন ভাত খাওয়ার পরপরই। তবে একটা ব্যাপার খেয়াল রাখতে হবে তা হল ইসবগুল মিশিয়ে রেখে না দিয়ে সাথে সাথেই খেয়ে ফেলতে হবে।
হৃদস্বাস্থ্যের সুস্থতায়

ইসবগুলে থাকা খাদ্যআঁশ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে যা আমাদেরকে হৃদরোগের থেকে সুরক্ষিত করে।হৃদরোগের সুস্থতায় ইসবগুল সাহায্য করে কারন এটি উচ্চ আঁশ সমৃদ্ধ এবং কম ক্যালরিযুক্ত। ডাক্তাররা সব সময় হৃদরোগ প্রতিরোধে এমন খাবারের কথাই বলে থাকেন।
এটি পাকস্থলীর দেয়ালে একটা পাতলা স্তরের সৃষ্টি করে যার ফলে তা খাদ্য হতে কোলেস্টেরল শোষণে বাধা দেয় বিশেষ করে রক্তের সিরাম কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। এছাড়াও এটি রক্তের অতিরিক্ত কোলেস্টেরল সরিয়ে দেয় যা থাকলে ধমনীতে ব্লকের সৃষ্টি হতে পারে। এর ফলে তা হৃদরোগ এবং কোরোনারী হার্ট ডিজিজ থেকে আমাদের রক্ষা করে। তাই হার্টকে সুস্থ রাখতে নিয়মিত ভাবে খাবারের ঠিক পরে বা সকালে ঘুম থেকে উঠে ইসবগুল খান।
ডায়াবেটিস প্রতিরোধে

ইসবগুল যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের জন্য খুবই ভালো। এটি পাকস্থলীতে যখন জেলির মত একটি পদার্থে রূপ নেয় তখন তা গ্লুকোজের ভাঙ্গন ও শোষণের গতিকে ধীর করে। যার ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে থাকে। খাবার পর নিয়মিত ভাবে দুধ বা পানির সাথে ইসবগুল মিশিয়ে পান করুন ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করতে।তবে দইয়ের সাথে মিশিয়ে খাবেন না এতে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিতে পারে।

পাইলস প্রতিরোধে

প্রাকৃতিক ভাবে দ্রবণীয় ও অদ্রবণীয় খাদ্যআঁশে ভরপুর ইসবগুল যারা পায়ুপথে ফাটল এবং পাইলসের মত বেদনাদায়ক সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য উত্তম।
এটা শুধু পেট পরিষ্কার করতেই সাহায্য করেনা, মলকে নরম করতে সাহায্য করে অন্ত্রের পানিকে শোষণ করার মাধ্যমে এবং ব্যাথামুক্ত অবস্থায় তা দেহ থেকে বের হতেও সাহায্য করে। এটি প্রদাহের ক্ষত সারাতেও সাহায্য করে। ২ চামচ ইসবগুল কুসুম গরম পানিতে মিশিয়ে ঘুমাতে যাবার আগে পান করুন।
সতর্কতা
এটি শুধুমাত্র উল্লেখিত সমস্যা গুলোর ঘরোয়া সমাধান। যদি খুব বেশি গুরুতর অবস্থা হয় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
ইসবগুল কেনার সময় দেখে নিন
ইসবগুল আমাদের দেশে বাজার থেকে শুরু করে সুপার মার্কেট সব জায়গাতেই বেশ সহজলভ্য। তবে কেনার আগে কিছু ব্যাপার অবশ্যই খেয়াল রাখবেন-
– প্যাকেটজাত ইসবগুল কিনুন
– কখনোই খোলা ইসবগুল কিনবেন না সেগুলো নষ্ট ও ভেজাল থাকতে পারে যার ফলে এটি খেয়ে হয়তো ভালো ফলাফল নাও পেতে পারেন।
– আজকাল প্যাকেটজাত বিভিন্ন ধরনের কৃত্রিম স্বাদের ইসবগুল পাওয়া যায়। তবে ভালো ফলাফল পেতে গেলে এসব কৃত্রিম স্বাদের ইসবগুল না খেয়ে সাধারণ ইসবগুল খান।
– বিভিন্ন দোকানে সাধারন ইসবগুলে কৃত্রিম স্বাদ ও রঙ যোগ করে বিশেষ কার্যকারিতার কথা বলে তা বিক্রয় করা হয় যা মূলত স্বাস্থ্যের জন্য খুবই খারাপ। তাই সাধারণ ইসবগুল খাওয়াই সবচেয়ে উত্তম।
                             ********
Facebook:
https://www.facebook.com/NiramoyhomeoCare/


রোগ বিষয়ে যেকোনও পরামর্শ অথবা চিকিৎসা সেবা নিতে যোগাযোগ করুনঃ নিরাময় হোমিও কেয়ার * শাহীন সুপার মার্কেট,কোনাবাড়ী,গাজীপুর,মোবাইলঃ০১৭৬৪-২৯৭০৯৯